- Nabiul Islam Nabin
- Posts : 3
Join date : 2018-05-16
Age : 24
নয় মাসে রোহিঙ্গাশিবিরে জন্ম নিয়েছে ১৬ হাজার শিশু
Thu May 17, 2018 4:51 pm
সূএ:প্রথম আলো
মিয়ানমা রের রাখাইনে গত বছরের আগস্টের সহিংসতার পর পালিয়ে বাংলাদেশে আসে লাখ লাখ রোহিঙ্গা। তাদের আশ্রয় দেওয়া হয় কক্সবাজারে শরণার্থীশিবিরে। গত নয় মাসে এই শরণার্থীশিবিরে জন্ম নিয়েছে ১৬ হাজার শিশু। জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ দিয়েছে এই পরিসংখ্যান । আজ বৃহস্পতিবার সংস্থাটির নিউইয়র্কের প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
ইউনিসেফ বলছে, প্রতিদিন প্রায় ৬০টি করে শিশুর জন্ম হচ্ছে শরণার্থীশিবিরে। সংস্থাটির বাংলাদেশ প্রতিনিধি এডওয়ার্ড বিগবেদার বলেছেন, ‘ভয়ংকর পরিবেশের মধ্যে মাতৃগর্ভে থেকে প্রতিদিন প্রায় ৬০টি শিশু পৃথিবীর মুখ দেখছে। এসব মা নিজ আবাসভূমি থেকে বিতাড়িত হয়েছেন। শিকার হয়েছেন ভয়ংকর সহিংসতা ও কখনো কখনো ধর্ষণের।’
রাখাইন থেকে পালিয়ে আসা প্রায় আট লাখ রোহিঙ্গার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে ওই সব নারী ও শিশুরা, যারা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এদের জন্য বিশেষ সহযোগিতার প্রয়োজন। কারণ, বেশির ভাগ নারী ও মেয়েশিশু কলঙ্ক ও নিপীড়নের ভয়ে সামনে এগিয়ে আসার সাহস করতে পারছে না।
এডওয়ার্ড বিগবেদার বলেন, যৌন সহিংসতার কারণে কত শিশু জন্ম নিয়েছে বা ভবিষ্যতে নেবে, তার সঠিক সংখ্যা বলা অসম্ভব। তবে প্রত্যেক নতুন মা ও সন্তানের জন্য সাহায্য ও সমর্থনের প্রয়োজনীয়তা আবশ্যক।
গত নয় মাসে শরণার্থীশিবিরে জন্ম নেওয়া মাত্র তিন হাজার শিশুর জন্ম হয়েছে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। অর্থাৎ প্রতি ৫টি শিশুর মধ্যে একটি শিশু স্বাস্থ্যসেবা পেয়েছে। ধারণা করা যায়, মাত্র ১৮ শতাংশ মা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সন্তান জন্ম দিয়েছেন।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকটি চেকপোস্টে হামলাকে কেন্দ্র করে রাখাইন রাজ্যে জাতিগত নিধনযজ্ঞ শুরুর পর বাংলাদেশে পালিয়ে আসে প্রায় আট লাখ রোহিঙ্গা, যাদের একটা বড় অংশই শিশু। এ ছাড়া জীবন ও সম্ভ্রম বাঁচাতে পালিয়ে গর্ভবতী অবস্থায় দেশ ছেড়ে পালিয়ে এসেছেন বহু রোহিঙ্গা নারী। জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ওই অভিযানকে জাতিগত নিধন বলে অভিহিত করেছে। কিন্তু মিয়ানমার বরাবরই তা অস্বীকার করে আসছে।
সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য বিভাগের এক শীর্ষ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, শরণার্থীশিবিরে ১৮ হাজার ৩০০ জন গর্ভবতী নারীকে শনাক্ত করা হয়েছে। তবে সব মিলিয়ে ২৫ হাজার এ রকম নারী রয়েছেন বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
মিয়ানমা রের রাখাইনে গত বছরের আগস্টের সহিংসতার পর পালিয়ে বাংলাদেশে আসে লাখ লাখ রোহিঙ্গা। তাদের আশ্রয় দেওয়া হয় কক্সবাজারে শরণার্থীশিবিরে। গত নয় মাসে এই শরণার্থীশিবিরে জন্ম নিয়েছে ১৬ হাজার শিশু। জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ দিয়েছে এই পরিসংখ্যান । আজ বৃহস্পতিবার সংস্থাটির নিউইয়র্কের প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
ইউনিসেফ বলছে, প্রতিদিন প্রায় ৬০টি করে শিশুর জন্ম হচ্ছে শরণার্থীশিবিরে। সংস্থাটির বাংলাদেশ প্রতিনিধি এডওয়ার্ড বিগবেদার বলেছেন, ‘ভয়ংকর পরিবেশের মধ্যে মাতৃগর্ভে থেকে প্রতিদিন প্রায় ৬০টি শিশু পৃথিবীর মুখ দেখছে। এসব মা নিজ আবাসভূমি থেকে বিতাড়িত হয়েছেন। শিকার হয়েছেন ভয়ংকর সহিংসতা ও কখনো কখনো ধর্ষণের।’
রাখাইন থেকে পালিয়ে আসা প্রায় আট লাখ রোহিঙ্গার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে ওই সব নারী ও শিশুরা, যারা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এদের জন্য বিশেষ সহযোগিতার প্রয়োজন। কারণ, বেশির ভাগ নারী ও মেয়েশিশু কলঙ্ক ও নিপীড়নের ভয়ে সামনে এগিয়ে আসার সাহস করতে পারছে না।
এডওয়ার্ড বিগবেদার বলেন, যৌন সহিংসতার কারণে কত শিশু জন্ম নিয়েছে বা ভবিষ্যতে নেবে, তার সঠিক সংখ্যা বলা অসম্ভব। তবে প্রত্যেক নতুন মা ও সন্তানের জন্য সাহায্য ও সমর্থনের প্রয়োজনীয়তা আবশ্যক।
গত নয় মাসে শরণার্থীশিবিরে জন্ম নেওয়া মাত্র তিন হাজার শিশুর জন্ম হয়েছে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। অর্থাৎ প্রতি ৫টি শিশুর মধ্যে একটি শিশু স্বাস্থ্যসেবা পেয়েছে। ধারণা করা যায়, মাত্র ১৮ শতাংশ মা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সন্তান জন্ম দিয়েছেন।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকটি চেকপোস্টে হামলাকে কেন্দ্র করে রাখাইন রাজ্যে জাতিগত নিধনযজ্ঞ শুরুর পর বাংলাদেশে পালিয়ে আসে প্রায় আট লাখ রোহিঙ্গা, যাদের একটা বড় অংশই শিশু। এ ছাড়া জীবন ও সম্ভ্রম বাঁচাতে পালিয়ে গর্ভবতী অবস্থায় দেশ ছেড়ে পালিয়ে এসেছেন বহু রোহিঙ্গা নারী। জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ওই অভিযানকে জাতিগত নিধন বলে অভিহিত করেছে। কিন্তু মিয়ানমার বরাবরই তা অস্বীকার করে আসছে।
সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য বিভাগের এক শীর্ষ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, শরণার্থীশিবিরে ১৮ হাজার ৩০০ জন গর্ভবতী নারীকে শনাক্ত করা হয়েছে। তবে সব মিলিয়ে ২৫ হাজার এ রকম নারী রয়েছেন বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
Re: নয় মাসে রোহিঙ্গাশিবিরে জন্ম নিয়েছে ১৬ হাজার শিশু
Thu May 17, 2018 5:59 pm
সমস্যা মায়েরও আবার নবজাতকেরও। এমনিতে খারাপ পরিবেশ, অস্বাস্থকর থাকার জায়গা, আবার খাবারের অভাব, পানির অভাব, বৃষ্টি/শীত/গরম। আল্লাহ জানে বাকিটা কি হবে।
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum
|
|